প্রকৃতি শীতের আমেজ এসেছে। দেশজুড়ে শীতের প্রকোপ বৃদ্ধি পাচ্ছে। শীতের সকালে দেশের রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন অঞ্চলে বেশ কুয়াশা পড়ছে। এই সময় কাশি, সর্দি, নিঃশ্বাসে সমস্যা হওয়ার মতো একাধিক শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়।
অন্যদিকে দূষণ, যার ফলে খুসখুসে কাশি খুব স্বাভাবিক বিষয়। তাই গলা ঠিক রাখতে, এই সময় কাশি থেকে মুক্তি পেতে বাডড়তে কয়েকটি পদ্ধতি মেনে চলুন। আর এতেই আপনাকে খুসখুসে কাশি থেকে দিবে পরিত্রাণ।
১. ঠা-া লাগা থেকে মুক্তি দেয় মধু। এতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস, অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল ও অ্যান্টিইনফ্ল্যামেটরি উপাদান থাকে যা গলায় জমা সর্দি দূর করতে সাহায্য করে। গলা খুসখুস করলে চায়ের সঙ্গে দু’চামচ মধু বা গরম পানি ও লেবুর সঙ্গে দু’চামচ মধু খেলে ভালো ফল পাওয়া যেতে পারে।
২. লবণ পানিতে গার্গল ফুসফুসে মিউকাস নষ্ট করে, পাশাপাশি ন্যাসাল প্যাসেজ পরিষ্কার হয় নুন জলে গার্গল করলে। কাশি থাকলে এক কাপ ঈষৎ উষ্ণ পানিতে ১/৪ চা চামচ লবণ দিয়ে, তা দিয়ে গার্গল করলে খুব তাঙাতাডড় উপশম মিলবে। বাচ্চার ক্ষেত্রে এটি প্রয়োগ না করাই ভালো। বাচ্চারা গার্গল করতে গিয়ে লবণ-পানি খেয়ে ফেলে।
৩. ইউক্যালিপটাস ইউক্যালিপটাস এসেনশিয়াল অয়েলও এ ক্ষেত্রে খুবই উপকারী। তাড়াতাড়ি ফল পেতে নারকেল তেল বা অলিভ অয়েলের সঙ্গে মিশিয়ে বুকে ও গলায় মালিশ করলে উপশম মিলতে পারে। ইউক্যালিপটাস এসেনশিয়াল অয়েলের স্টিম নিলেও নাক ও গলা পরিষ্কার করে যায়।
৪. কাশতে কাশতে গলা ব্যথা হয়ে গেলে পুদিনা সেই ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। দিনে ২-৩ বার পুদিনা দিয়ে বানানো চা খেলে কাশিও কমতে পারে, গলা ব্যথাও বা অস্বস্তিতেও উপশম মিলতে পারে।
৫. সর্দি হলে আদার রস খেলে তা খুব উপকার করে। আদা থেঁতো করে অনেকেই চায়ে দিয়ে দেন। সেই চা খেলেও কাশি কমে। তবে বেশি আদা খাওয়া ভালো না, কারণ এটি পেটের সমস্যা তৈরি করে ও হার্ট বার্নও করে। তাই সামান্য আদা দিয়ে দিনে একবার কয়েকদিন চা বা সরবত খেলে উপশম পাওয়া যেতে পারে।
ওষুধ ছাড়া ঘরোয়া উপায়ে পাইলস চিকিৎসা
পাইলস রোগে আক্রান্ত হয়ে অনেকে যন্ত্রণায় ভুগছেন। এ থেকে বাঁচার জন্য দীর্ঘ মেয়াদী চিকিৎসা করাতে হয়। তবে এবার জেনে নিন ওষুধ ছাড়া ঘরোয়া উপায়ে পাইলস সারাবেন যেভাবে।
অর্শরোগ বা পাইলস (হেমোরয়েড) খুব পরিচিত একটি শারীরিক সমস্যা। মলদ্বারে যন্ত্রণা, রক্ত পড়া, মলদ্বার ফুলে ওঠা, জ্বালা করা ইত্যাদি অর্শ্বরোগের সাধারণ উপসর্গ। ফাইবারযুক্ত খাবারের অভাব, কোষ্ঠকাঠিন্য, স্থূলতা, দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে অথবা বসে থাকার অভ্যাস ইত্যাদি কারণে এই রোগ শরীরে বাড়তে থাকে। তবে কিছু ঘরোয়া উপায়েও এই সমস্যার সমাধান করা সম্ভব।
বরফ: ঘরোয়া উপায়ে পাইলস নিরাময় করার অন্যতম উপাদান বরফ। বরফ রক্ত চলাচল সচল রাখে এবং ব্যথা দূর করে দেয়। একটি কাপড়ে কয়েক টুকরো বরফ পেঁচিয়ে ব্যথার স্থানে ১০ মিনিট রাখুন। এভাবে দিনে বেশ কয়েকবার বরফ ব্যবহার করলে ভালো ফল পাবেন।
অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার: একটি তুলোর বলে অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার লাগিয়ে ব্যথার স্থানে লাগান। শুরুতে এটি জ্বালাপোড়া সৃষ্টি করবে, কিন্তু কিছুক্ষণ পর এই জ্বালাপোড়া কমে যাবে। এটি পদ্ধতিটিও দিনে বেশ কয়েকবার অবলম্বন করুন। অভ্যন্তরীণ (ইন্টারনাল) পাইলস রোগের জন্য এক চা চামচ অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার এক গদ্বাস পানিতে মিশিয়ে দিনে দু’বার খান। এর সঙ্গে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে নিতে পারেন।
অ্যালোভেরা: বাহ্যিক (এক্সটারনাল) পাইলস রোগের জন্য আক্রান্ত স্থানে অ্যালোভেরা জেল লাগিয়ে ম্যাসাজ করুন। এটি দ্রুত ব্যথা কমিয়ে দিতে সাহায্য করবে। আভ্যন্তরীণ অর্শরোগের ক্ষেত্রে অ্যালোভেরা পাতার কাঁটার অংশ কেটে জেল অংশটুকু একটি প্লাস্টিকের প্যাকেটে ভরে ফ্রিজে রেখে দিন। এবার এই ঠান্ডা অ্যালোভেরা জেলের টুকরো ক্ষত স্থানে লাগিয়ে রাখুন। এটি জ্বালা, ব্যথা, চুলকানি কমিয়ে দিতে সাহায্য করবে। এটি দেহের প্রদাহ দ্রুত হ্রাস করতে সাহায্য করে। অর্শরোগে নিরাময়ের ক্ষেত্রে এটি খুবই কার্যকরী।
আদা এবং লেবুর রস: ডিহাইড্রেশন অর্শরোগের অন্যতম আরেকটি কারণ। আদাকুচি, লেবু এবং মধু মিশ্রণ দিনে দু’বার খান। এই মিশ্রণ নিয়মিত খেলে অর্শরোগ দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আসে। এ ছাড়া দিনে অন্তত ২-৩ লিটার পানিতে খেলেও অনেকটা উপকার পাওয়া যায়।
দ্রুত ওজন কমাতে রসুন
শরীরের ওজন কমাতে কেউ কেউ নানান রকমের কসরত করছেন। কিন্তু কিছুতেই ওজন কমাতে পারছেন না। এ নিয়ে ভীষণ দুশ্চিন্তায় রয়েছন। এবার জেনে নিন যে নিয়মে রসুন খেলে দ্রুত শরীরের ওজন কমে যাবে। কম সময়ে চর্বি ঝরিয়ে ফেলতে রসুনের জুরি মেলা ভার। কিন্তু সেক্ষেত্রে সঠিক নিয়ম মেনে রসুন খেতে হবে। রসুনে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি-৬, ভিটামিন সি, ফাইবার, ক্যালশিয়াম, কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, আয়রন ও সোডিয়াম। ওজন কমাতে সকালে একদম খালি পেটে ২-৩টা রসুনের কোয়া কুচি করে পানি দিয়ে গিলে নিন। রসুনে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি-৬, ভিটামিন সি, ফাইবার, ক্যালশিয়াম, কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, আয়রন ও সোডিয়াম। ওজন কমাতে সকালে একদম খালি পেটে ২-৩টা রসুনের কোয়া কুচি করে পানি দিয়ে গিলে নিন। রোজ সকালে খালিপেটে লেবুর রসের সঙ্গে এক কোয়া রসুনের রস মিশিয়ে খেলে এক সপ্তাহের মধ্যে অন্তত ২-৩ কিলো ওজন কমবে।
১ চা চামচ মধুর মধ্যে ৩-৪ কোয়া রসুন কুচি মিশিয়ে খেলেও ভালো ফল পাবেন। কয়েকদিনের মধ্যেই ভুঁড়ি কমে যাবে।
৩-৪ কোয়া রসুন থেঁতো করে, ১ চামচ রস বের করে খান, ভালো ফল মিলবে।
শীতকালে ত্বক মসৃণ ও উজ্জ্বল রাখার সহজ উপায়
শীতকালে প্রায় সবারই ত্বক রুক্ষ-শুষ্ক হয়ে যায়। এ সময়ে ত্বকের বাড়তি যতœ নিতে হয়। জেনে নিন শীতকালে মসৃণ ত্বক পেতে যা করবেন। শীতের সময়ে ত্বকের উজ্জ্বলতা কমতে থাকে, ত্বক শুকিয়ে যায়। কারো কারো ত্বক রুক্ষ হয়ে যায়। কাজেই ত্বকের বাড়তি যতœ প্রয়োজন।
শীতেকালে ত্বকের জন্য ময়েশ্চারাইজর জরুরি। এ সময়ে ত্বকে বাদাম তেল বা এভোকাডো সমৃদ্ধ ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে পারেন। এগুলো ত্বকের স্বাভাবিক আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে।
শীতকালেও ব্যবহার করুন সানস্ক্রিন। বাড়ির বাইরে বের হওয়ার ৩০ মিনিট আগে এসপিএফ ১৫-৩০ সম্পন্ন সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন। গোসলের সময় অতিরিক্ত গরম পানি ব্যবহার করবেন না। গোসলের পানিতে কয়েক ফোঁটা জোজোবা বা বাদাম তেল মিশিয়ে নিন, ত্বক আর্দ্র এবং মসৃণ থাকবে।
শীতকালে মেকআপ করার সময় লিক্যুইড ফাউন্ডেশন ব্যবহার করবেন না, ক্রিম ফাউন্ডেশন ব্যবহার করুন। শীতকালে কখনোই ভেজা চুলে বাইরে বের হবেন না, চুলের আর্দ্রতা নষ্ট হয়ে যায়, চুল ভেঙে পড়ে। স্নানের পরএবং প্রতিবার মুখ ধোয়ার পর ভেজা অবস্থায় ময়েশ্চারাইজার বা লোশন ব্যবহার করুন। এতে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় থাকবে। কখনোই জিব দিয়ে ঠোঁট ভেজানো উচিত নয়। কয়েক ফোঁটা অলিভ অয়েল মধুর সঙ্গে মিশিয়ে ঠোঁটে লাগালে ঠোঁট ফাটবে না।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে খালি পেটে মেথি
সকালে খালি পেটে মেথি ভেজানো পানি পান করুন। স্বাস্থ্যোজ্জ্বল চুলের জন্য মেথি ব্যবহার করতে পারেন, নিয়মিত মেথি খেলে আপনার শরীর থেকে বিভিন্ন কালো দাগ ছোপ উবে যাবে
প্রায় সব রান্নাঘরেই মেথি দেখতে পাওয়া যায়, এর গুণও অনেক। ফোড়নের সময় সামান্য মেথি, খাবারের স্বাদ-গন্ধ বদলে দেয়। তবে যারা ডায়াবেটিস বা পরিপাক সম্পর্কিত সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য এই মেথি রামবানের কাজ করে।
ডায়াবেটিসের রোগীদের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড়ো সমস্যা হল, এই রোগ শরীরের অন্যান্য অঙ্গকেও ক্ষতিগ্রস্ত করে। ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে মেথি রামবানের কাজ করে, সেই সঙ্গে তা শরীরে ইনসুলিন (ওহংঁষরহ) তৈরিতে সাহায্য করে।
আপনার মাথা ভর্তি খুশকি, মেথির সাহায্যে তার হাত থেকে সহজেই রেহাই পেতে পারেন। ব্রণর সমস্যা বা ঋতুশ্রাবের সময় পেটে ব্যথা, মেথির সাহায্যে সহজেই হতে পারেন লাভবান।
কীভাবে মেথি খাবেন? : এক গ্লাস গরম জলে এক চামচ গোটা মেথি ভিজিয়ে দিন। এইভাবে ১০ মিনিট রাখুন।স্বাদ বৃদ্ধির জন্য তাতে লেবুর রস ও মধু মিশিয়ে নিন ও উপভোগ করুন।
মেথির যত গুন,
- মেথির মধ্যে দ্রবণীয় ফাইবার থাকে যা কোলেস্টেরল কম করতে সাহায্য করে। সকালে খালি পেটে মেথির দানা খান ও নিজের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করুন।
- মেথির দানা ক্যান্সারের মতো রোগের প্রকোপও কমাতে সাহায্য করে। অম্বল ও কোষ্ঠকাঠিন্যের হাত থেকেও রেহাই দেয়।
- নিয়মিত মেথি খেলে আপনার শরীর থেকে বিভিন্ন কালো দাগ ছোপ উবে যাবে।
- একটা কাপড়ের মধ্যে মেথির দানা বেঁধে ফোঁড়া বা মাংসপেশিতে বেদনার ক্ষেত্রে ব্যবহার করলে শরীরের ফোলা ভাব কমবে এবং বেদনার হাত থেকেও রেহাই পাবেন।
- নিয়মিত মেথি খেলে আপনার শরীরের ওজন কমবে। পেটে জমে থাকা অতিরিক্ত চর্বির হাত থেকেও রেহাই পাবনা।
- মেথি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে এবং আপনাকে মধুমেহর হাত থেকে রক্ষা করে। ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণের জন্য ঘরোয়া টোটকা হিসাবে মেথির ব্যবহার করতে পারেন।
- স্বাস্থ্যোজ্জ্বল চুলের জন্য মেথি ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে আপনার চুল ঝরার প্রবণতাও কমবে।
- একটা বড়ো বাটিতে পানি নিন।তাতে দুই চামচ মেথি দানা দিয়ে সারারাত ভিজতে দিন। সকালে ঘুম থেকে উঠে সবার আগে খালি পেটে জলটা ছেঁকে পান করুন।
- এক চামচ মেথি দানা তেল ছাড়া শুকনো কড়াইতে ভেজে নিন ও তারপর তা গুঁড়িয়ে নিন। এক গদ্বাস গরম জলে এই মেথি পাউডার মিশিয়ে সকালবেলা খালি পেটে পান করুন।
কোন রঙের ফল কত উপকারি?
রঙ দেখে চিনে নিন কোন ফলে কতটা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টকোন রঙের ফল বেশি উপকারি?কোন রঙের ফলে কেমন উপকার?
জীবন হবে রঙিন যদি আপনি সুস্থ থাকেন। আপনি সুস্থ থাকবেন কোন কোন রঙের ফল খেলে? তারই হদিশ আজকের লেখায়। এমনিতেই মরশুমি ফল, সবজি শরীর সুস্থ রাখে। দূরে রাখে ঐবধৎঃ উরংবধংব। পাশাপাশি ফলের রং বেছে যদি খেতে পারেন তাহলে আরও বেশি লাভ আপনারই। কারণ, একেক রঙের ফলে একেক গুণ। যা শরীরের নানা সমস্যা মেটায়। নানা ধরনের ভিটামিন, খনিজে সমৃদ্ধ করে আমাদের শরীর। সুতরাং রঙিন থাকতে বাছুন রঙিন ফল, সবজি। উপকারিতা জেনে—
রঙিন ফলের অনেক গুণ!
১. হলদে-সবুজ ফল: হলুদ এবং সবুজ শাক-সবজি আর ফল মানেই সবুজ শাক, তরমুজ, অ্যাভোকাডো, ব্রক্কোলি, কিউই, ক্যাপসিকাম। সবুজ শাক-সবজিতে লুটেইন গিক্সাথিন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। যাদের দৃষ্টিশক্তি ক্ষীণ তাদের জন্য এই অক্সিডেন্ট খুব উপকারি।
২. লাল রং: লাল রঙের ফল এবং সবজির তালিকায় রয়েছে টমেটো, তরমুজ, শুকনো লঙ্কা, বেরি। এই সবজি-ফলে লাইকোপেন অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট পাওয়া যায়। এই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লঙতে সাহায্য করে।
৩. কমলা রং: কমলা রঙের ফল কেবল খাবার হিসেবেই স্বাদু নয়, এগুলি খুবই পুষ্টিকর। কমলা রঙের ফল এবং শাক সবজি মানেই কমলা, গাজর, লেবু, আনারস, পেঁপে। কমলা রঙের ফল এবং শাক সবজি শরীরে জোগায় প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট আর বিটা ক্যারোটিন। এছাঙা, ভিটামিন এ-র ঘাটতি পূরণ করার পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাঙায়।
৪. বেগুনি রং : বেগুনি রঙের ফল, সবজি মানেই বেগুন, কালো আঙুর, চেরি, নীল বেরি, গুজবেরি, স্ট্রবেরি। এন্থোকায়ানিন এই রঙের ফলে থাকে। এই সমস্ত ফল এবং শাক-সবজি ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লঙাইয়ের সঙ্গে ভাস্কুলার সিস্টেমকে সুস্থ রাখে।
৫. সাদা রং : সাদা রঙের ফল এবং শাক-সবজিতে থাকে সাইটোকেমিক্যাল। এই ফল এবং সবজির তালিকায় রয়েছে পেঁয়াজ, রসুন, মুলো, মাশরুম, সেলারি। এই সাইটোকেমিক্যাল কেবল হাঙের জন্যই উপকারি নয়, ক্যান্সার প্রতিরোধেও সাহায্য করে।